Advertisement

ডায়াবেটিসের লক্ষণ গুলো কি কি জেনেনিন


বর্তমান সময়ে ডায়াবেটিস রোগটি সম্পর্কে আমরা সবাই পরিচিত অধিকাংশ একটু বয়স্ক মানুষের মধ্যেই ডায়াবেটিস রোগটি হয়ে থাকে এটি এখন জটিল অবস্থায় চলে যাচ্ছে ডায়াবেটিস নিয়ে এতদিন আপনারা যারা অনলাইনে খোঁজাখুঁজি করেছেন তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি। ডায়াবেটিসের লক্ষণ গুলো কি কি ডায়াবেটিসের আরো অনেক বিষয় জানতে। হলে আজকের


এই আর্টিকেলটি হতে পারে আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল তাই সম্পূর্ণটা মন দিয়ে পড়বেন কোন অংশ বাদ দিবেন না।

ভূমিকা ঃ

 বর্তমান সময়ের ডায়াবেটিস হলো একটি কঠিন রোগ হিসেবে পরিচিত হচ্ছে বয়স্ক আদাবয়স্ক মানুষের মধ্যে ডায়াবেটিস রোগটা বেশি হচ্ছে আমরা অনেকেই ডায়াবেটিসের বিষয়ে অনেক কিছু অজানা অনেক কিছুই জানিনা সঠিক নিয়মকানুন ফলো করতে পারেনা তাই আমাদের শরীরে ডায়াবেটিস নামক রোগ। টি বেশি ভাবে আমাদের শরীরে

 ভাষা বাজে ডায়াবেটিস থেকে বাঁচতে হলে আমাদের অনেক নিয়ম কানুন মেনে চলতে হয় ডায়াবেটিস হলে আমাদের কি করনীয় সে সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই কোন ধারণা নেই আজকের এই আর্টিকেলে ডায়াবেটিসের অনেক গুলো জানা-অজানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করব তাই আটকিরিটি হতে যাচ্ছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আর্টিকেলটি

 সম্পূর্ণ মন দিয়ে পড়বেন কোন অংশ বাদ দিবেন না কোন অংশ বাদ দিলে অনেক কিছু মিস করে ফেলবেন আজকে আমরা জানবো। ডায়াবেটিসের লক্ষণগুলো কি কি। ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়। ডায়াবেটিসের চিকিৎসা। ডায়াবেটিস রোগীর হাটা ও ব্যায়াম। তাহলে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণটি পড়ুন ডায়াবেটিসের জানা-অজানা বিষয় জানতে পারবেন আজকের এই আর্টিকেলে।

জেনে নিন ডায়াবেটিসের লক্ষণগুলো কি কি

ডায়াবেটিসের লক্ষণ :

টাইপ -২ এর তুলনায় টাইপ -১ডায়াবেটিস সাধারণত কম।প্রায় ৫-১০ শতাংশ ডায়াবেটিস রোগীর টাইপ -১ রয়েছে। টাইপ -১ ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করা যায়। এ ধরনের ডায়াবেটিস রোগীর চিকিৎসা রয়েছে।
★ টাইপ -১ ডায়াবেটিসের লক্ষণ :
  • অতিরিক্ত পিপাসা।
  • ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া।
  • অতিরিক্ত ক্ষুধা।
  • ক্লান্তি ভাব।
  • ওজন কমে যাওয়া।
  • চোখের দৃষ্টি ঝাপসা হওয়া।
  • কাটা স্থান শুকাতে দেরি হওয়া।
  • স্পর্শ ও ব্যাথার অনভব কমে যাওয়া।
  • আবার কখনো ডায়াবেটিস কিটোএসিডোসিস নামক জীবাণুনারশ ব্যাধির লক্ষন হিসাবে সামনে আসে এর লক্ষন গুলো হলো:
  • নিঃশ্বাসে ফলের মতো গন্ধ।
  • চামড়া শুষ্ক হয়ে যাওয়া।
  • বমি বমি ভাব
  • পেটে ব্যাথা।
  • শ্বাসকষ্ট।
  • মনোযোগ দিতে অসুবিধা।
  • বিব্রত বোধ করা ইত্যাদি।
টাইপ -১ ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীরা সময়ে সাথে সাথে রক্তের উচ্চ শর্করা উপস্থিত কারনে নানাবিধ স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগে থাকেন। যেমন : হৃদরোগ, স্টোক, কিডনির রোগ, চোখের সমস্যা, দাতের সমস্যা, স্নায়ুর ক্ষয়, পায়ের সমস্যা, বিষন্নতা, নিদ্রাহিনতা ইত্যাদি।

যদি টাইপ - ১ ডায়াবেটিস হয়ে থাকে, তবে রক্তের গ্লুকোজ, রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরল মাএা বজায় রাখতে হবে। এর পাশাপাশি ডাক্তার পরামর্শ নিতে হবে।
★ টাইপ -২ ডায়াবেটিসের লক্ষণ :
  • ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া।
  • ক্ষুধা।
  • তৃষ্ণা বেড়ে যাওয়া।
  • ক্লান্ত অনুভব করা।
  • হাতে পায়ে শিহরণ অনুভব করা।
  • ঘা সারতে দেরি হওয়া।
  • ওজন কমে যাওয়া।
টাইপ - ২ ডায়াবেটিসের লক্ষনগুলো প্রায়ই বেশ কয়েক বছর ধরে বিকাশ লাভ করে। কখনো কখনো লক্ষন প্রকাশ এত মৃদু হয়ে থাকে যে টের পাওয়া যায় না। অনেকের আবার কোনো লক্ষন বা উপসর্গ দেখা যায় না। কিছু রোগী ডায়াবেটিস সম্পর্কিত স্বাস্থ্য সমস্যা তাদের যেমন দৃষ্টি ঝাপসা বা হৃদরোগ না হওয়া পযন্ত তাদের ডায়াবেটিস রোগে আক্রমণ বিষয়টি জানা যায় না।

ডায়াবেটিস রোগীর হাটাও ব্যায়াম করা নিয়ে সঠিক নিয়ম জানুন

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সহজ ও কার্যকর ব্যায়াম হলো হাঁটা। নিয়মিত যেকোনো সময় হাঁটা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, দ্রুত হাঁটা স্বাভাবিক গতিতে হাঁটার চেয়ে বেশি উপকার করতে পারে।

ডায়াবেটিসের মুল সমস্যা হলো ইনসুলিনের অভাব অথবা অকার্যকারিতা। নিয়মিত হাঁটলে শরীরে ইনসুলিনের কার্যাকারিতা বাড়ে। পেশিকোষে গ্লুকোজ প্রবেশ করার জন্য ইনসুলিনের প্রয়োজন। হাঁটার ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। ফলে ডায়াবেটিসের জটিলতা কমে। হাঁটলে এনডরফিন নিঃসৃত হয় বলে মানসিক চাপ কমে।

সকালে বিকালে বা রাতে যেকোনো সময় হাঁটা যায়। তবে হাঁটার জন্য নির্ধারিত সময় থাকা জরুরি। টাইপ -১ ডায়াবেটিস রোগীদের সকালে হাঁটা ভালো। সময় না পেলে তিন বেলা খাবারের এক ঘন্টা থেকে দের ঘন্টা পর ১৫ থেকে ২০ মিনিট হাটুন। বিকেলে হাঁটাও ভালো।

হাঁটার সুফল:

  • ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।রক্তচাপ নিযন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • দেহের রক্ত চলাচল বাড়ায়।
  • হৃৎপিণ্ড সুস্থ ও সবল রাখে।
  • রক্তে মন্দ কোলেস্টেরল কমায় ও ভালো কোলেস্টেরল বাড়ায়।
  • ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।
  • ঘুম ভালো হয়।
  • মাংসপেশি ও অস্থিসন্ধি মজবুত হয়।

ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয় জেনে নিন

এখন সাধারণ প্রায় মানুষেরই ডায়াবেটিস রোগটি দেখা যায়। ডায়াবেটিসের ফলো মানুষের দেহের বা অঙ্গ প্রতঙ্গে নানা ধরনের জটিলতা দেখা যায় তা হলো।
চোখ
রক্তে শর্করার মাএা বেশি হলে রেটিনার রক্তনালি গুলোতে ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। ফলে ঝাপসা দৃষ্টি , ছানি, গ্লুকোজ এমনকি গুরুতর ডায়াবেটিস রেটিনোপ্যাথিও হতে পারে।
রেটিনোপ্যাথিও কারনে রেটিনার পরিবর্তন ঘটে, যদি এর সঠিক চিকিৎসা না করা হয় তাহলে ডায়াবেটিস রোগীর দৃষ্টিশক্তি কমে যায়, এমনকি অন্ধত্ব হতে পারে।
পায়ের সমস্যা
ডায়াবেটিস বেড়ে যাওয়ার সাথে পায়ের সমস্যাগুলো গুরুতর আকার ধারণ করতে পারে এবং দীর্ঘদিন চিকিৎসা করা না হলে অঙ্গচ্ছেদ হতে পারে।স্নায়ুর ক্ষতি হলে এটি আক্রান্ত ব্যক্তির পায়ের অনুভূতিকে প্রভাবিত করে এবং রক্ত শর্করার বৃদ্ধি রক্ত সঞ্চালনের

 স্বাভাবিক প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করতে পারে, যা ঘা এবং কাটাছিড়া নিরাময়ের পদ্ধতিকে ধীর করে তোলে। এই কারণেই আপনার পায়ের পাতা বা অনুভূতিতে কোনো পরিবর্তন লক্ষ্য করলে আপনার চিকিৎসককে অবহিত করা গুরুত্বপূর্ণ।
ক্যান্সার
আপনার যদি ডায়াবেটিস থাকে, তাহলে আপনার নিদিষ্ট কিছু ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বেশি। কিছু ক্যান্সারের চিকিৎসা আপনার ডায়াবেটিস প্রভাবিত করতে পারে এবং আপনার রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন করে তুলতে পারে।
কিডনি
কিডনি শরীরের একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। এটি শরীর থেকে সব ধরনের বর্জ্য ফিল্টার করতে সাহায্য করে। কিডনিতে থাকা একাধিক ক্ষুদ্র রক্তনালি বিশেষ এই কার্যকারিতায় সাহায্য করে।

রক্তে শর্করা বেড়ে যাওয়ার কারণে কিডনির রক্তেনালিতেও প্রভাব পড়ে। এর থেকেই ডায়াবেটিস রোগীর কিডনির সমস্যা বাড়ে। যা ডায়াবেটিস নেফ্রোপ্যাথি নামে পরিচিত।
স্নায়ু
ডায়াবেটিস রেটিনোপ্যাথি ও নেফ্রোপ্যাথির মতো উচ্চ রক্তে শর্করা ও ডায়াবেটিস নিউরোপ্যাথি৷ নামক স্নায়ুর ক্ষতির কারন হতে পারে।

এই অবস্থার কারনে অসাড়তা বা ব্যাথা বা তাপমাত্রা অনুভব করার ক্ষমতা কমে যায়। এছাড়া জ্বালাপোড়া, তীক্ষ্ণ ব্যাথা, স্পর্শে সংবেদনশীল ও গুরুতর পায়ের আলসার, সংক্রমন ইত্যাদির লক্ষন দেখা দিতে পারে।
হার্ট
রক্তে শর্করার মাএা বেড়ে গেলে হার্টের রক্তনালিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ কারনে ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের মধ্যে স্টোক ও হৃদরোগ সহ কার্ডিওভাস্কুলার জটিলতা ঝুঁকিতে থাকে।
মাড়ি
মাড়ির রোগকে পিরিওডন্টাল রোগ বলে। রক্তে শর্করার মাএা বেড়ে গেলে মাড়ির রক্তপ্রবাহ কমে যায় ও পেশিগুলো দুর্বল হয়ে যায়। এরজন্য মাড়ি থেকে রক্তপাত ও প্রচন্ড ব্যাথা হতে পারে।

ডায়াবেটিস রোগীর খাবার তালিকা জেনে নি

ডায়াবেটিস রোগীকে সুষম ও পরিমিত খাবার খেতে হবে। যার ফলে এসব সুষম খাদ্য শক্তি উৎপন্ন হয় যা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকায় যা যা থাকতে হবে।

  • ফলমূল ও শাকসবজি।
  • শ্বেতসার সমৃদ্ধ খাবার। যেমন লাল বা বাদামি চালের ভাত।
  • প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন: ডিম, মাছ, শিম, ও ডাল, বিভিন্ন ধরনের বাদাম।
  • দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার যেমন: দই, ছানা, পনির।
  • বিভিন্ন ধরনের তেল, মাখন, ঘি।
  • ধুমপান করা যাবে না।
  • বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া যাবে না
  • কোমল পানীয় পান করা যাবে না।
১। বৈচিত্র্যময় খাবার খাওয়া :
প্রতিদিন একই ধরনের খাবার না খেয়ে নানা ধরনের ফলমূল, শাকসবজি ও কিছু শ্বেতসার জাতীয় খাবার খাওয়া চেস্ট করুন। যেমন লাল চালের ভাত, লাল আটার রুটি ও আলু।
২। এসব খাবার কমিয়ে দিন:
চিনি, লবন ও চর্বিজাতীয় খাবারের পরিমান একেবারেই কমিয়ে দেওয়া। যতোটুকু না খেলেই নয় ঠিক ততটুকুই খাওয়া।
৩। সময়মত খাবার খান :
প্রতিদিন সকালে নাশতা, দুপুরে ও রাতে সময়মতো ও পরিমিত খাবার খেতে হবে। বেশি পরিমানে খাওয়া ঠিক না তাই সকল বেলাই ডাক্তারের পরামর্শ মতো খেতে হবে।
৪। চিনি বা মিষ্টি সম্পর্কিত ধারনা :
চিনি বা মিষ্টি খেলেই ডায়াবেটিস হয় না। তবে ডায়াবেটিস রোগীর অতিরিক্ত কোনো খাবার খাওয়াই ভালো না তা সবকিছু পরিমিত খেতে হবে। চিনি বা মিষ্টিতে সুগার বেশি থাকায় ডায়াবেটিস রোগির চিনি বা মিষ্টি বেশি খেলে ডায়াবেটিস বাড়ে। তাই যখন ডায়াবেটিস কন্টোলে থাকবে তখন পরিমান মতো চিনি বা মিষ্টি খেতে পারবেন।

ডায়াবেটিসের চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

ভরা পেটে বা খাবাররের পরে রক্তে সুগারের মাএা কিছুটা বেড়ে যাওযা স্বাভাবিক। তবে এই মাএা ৭.৮ পয়েন্টর বেশি বেড়ে গেলে তাতে প্রি-ডায়াবেটিস ধরা হয়।

১১.১ পয়েন্টর বেশি হলে তা ডায়াবেটিসের মাএায় চলে যায়। এসব ক্ষেএে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা ভালো।

ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় চিকিৎসক চিনির স্তর নিয়ন্ত্রণ রাখতে রোগীদের যথাযথ খাওয়া এবং ব্যায়াম, যোগের মতো শারীরিক ক্রিয়াকলাপ করার পরামর্শ দেন।

ডায়াবেটিস সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিকিৎসকরা প্রথমে রোগীর চিনির স্তর পরীক্ষা করেন। এই ব্লাড সুগার টেস্ট দুটি উপায়ে করা হয়।

প্রথমে রক্তে সুগার পরীক্ষা খালি পেটে এবং দ্বিতীয় পরীক্ষা রক্তে শর্করার পরীক্ষা খাওয়ার পর করা হয়।
পরীক্ষার পরে কিছু ওষুধ যেমন : মেটফর্মিন, চিনির স্তর নিয়ন্ত্রণের জন্য দেওয়া হয়। এটি কেবলমাএ ডায়াবেটিস টাইপ - ২ রোগীদের দেওয়া হয়।

এই ড্রাগগুলি ইনসুলিন উৎপাদন উৎসাহিত করে।শরীরকে ইনসুলিন আরও ভালভাবে ব্যবহার করতে সহায়তা করে।

টাইপ -১ ও টাইপ -২ ডায়াবেটিস রোগীর চোখের রেটিনা, ছানি ইত্যাদি একবারে পরীক্ষা করা উচিত।
ডায়াবেটিস রোগীর জন্য উওম চিকিৎসা হলো হাটা ও ব্যায়াম করা।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাবার খাওয়া।

লেখক এর কথাঃ আজকের এই আর্টিকেলটি পরে আপনারা ডায়াবেটিস সম্পর্কে অনেক জানা-অজানা কথা জানতে পেরেছেন অনেক কিছু শিখতে পেরেছেন আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে কিছু যদিও আপনাদের উপকারে এসে থাকে তাহলে আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু আত্মীয়দের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন