পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ দিবস সমূহ

প্রিয় পাঠক বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক ভাবে প্রতিবছর বিভিন্ন দিবস পালন করে থাকে আমরা এইদিবসগুলো সম্পর্কে জানিনা এই দিবসগুলো বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ।পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ দিবসসমূহ। নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব আরো জানবো। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস সমূহ।

আজকের আর্টিকেলটি হতে যাচ্ছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল তাই পুরো আর্টিকেলটি মন দিয়ে পড়ুন আশা করি অনেক কিছু জানতেও শিখতে পারবেন।

বাংলাদেশ ও পৃথিবীতে বিভিন্ন দেশে প্রতি বছর প্রতি মাসে বিভিন্ন রকমের দিবস পালিত হয় আমরা অধিকাংশ মানুষই কোন দিন কি দিবস পালিত হয় এই বিষয়ে ধারণা থাকে না বিভিন্ন পরীক্ষায় বিভিন্ন দিবস নিয়ে প্রশ্ন আছে আমাদের জানা না থাকার কারণে আমরা তার উত্তর দিতে পারি না আজকের আমরা এই আর্টিকেলটি সাজিয়েছি। ফেব্রুয়ারি। 

মাসের দিবস সমূহ। বাংলাদেশের জাতীয় দিবস সমূহ। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস সমূহ। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ দিবস সমূহ। পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ দিবস সমূহ। পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে শেষ করুন কোন অংশ মিস করবেন না তাহলে অনেক কিছু অজানা থেকে যাবে।

বাংলাদেশের পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে অনেক ধরণের প্রশ্ন থাকতে পারে, যেমন বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ঘটনা, নীতি ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী, পরিবেশ সংরক্ষণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, সাহিত্য ও সংস্কৃতি, অর্থনীতি, ভূগোল, সাধারণ বিজ্ঞান ইত্যাদি।বাংলাদেশের কিছু জনপ্রিয় দিন বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে অফলাইনে প্রতিদিনের জীবনেও গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি এগুলোর সম্পর্কে প্রশ্নপত্রের জন্য ছোট ছোট।

২১ শে ফেব্রুয়ারি - শহীদ দিবস (এইটি ছাত্রদের জন্য মূলত গাণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলা বিভাগের

 প্রশ্নপত্রে আসতে পারে)

১৬ শে দিসেম্বর - বিজয় দিবস (এইটি ঐতিহাসিক বিষয়গুলোতে প্রশ্নপত্রে আসতে পারে)

১৪ শে ডিসেম্বর - শৌচাগ্রস্থ এবং সফাই দিবস (জীবন ও কর্মকান্ড ও জীবন্ততার প্রথম তহবিলের প্রশ্নপত্রে এই দিনের জন্য অনেক সময় উদ্ধৃত করা হয়)

এছাড়াও বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস, মতায় একতা দিবস, ভাষা আন্দোলন দিবস, সংগঠন দিবস ইত্যাদি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে আসতে পারে।পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে যে কোন দিনের প্রশ্নগুলোর বিষয়সমূহ মার্কসমান বই এবং অনলাইন রিসোর্সগুলো ব্যবহার করে পরীকন্য তৈরি করা হয়। তাছাড়াও সরকারি।

অফিসিয়াল ওয়েবসাইটগুলোতে সকল পরীক্ষার সময়সূচি, চলমান বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলোর তালিকা, প্রশ্নগুলোর সূচি ইত্যাদি পাওয়া যায়।

জাতীয় দিবসগুলি ব্যাপকভাবে একটি দেশের কালেকশন বা ধরনের জাতীয় অবকাঠামোর সাথে সম্পর্কিত। এগুলি বিভিন্ন সময়ে আচরণ করা হয় যাতে মানুষকে তাদের জাতীয় অভিমান ও ঐতিহ্যের সাথে পরিচিত করা হয়। প্রতিটি দেশের জাতীয় দিবসগুলির তারিখ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়ে থাকে। কিছু জনপ্রিয় জাতীয় দিবসগুলি হলো।

আন্তর্জাতিক দিবসগুলি হলো এমন দিনগুলি যা বিশ্বসাধারণের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। এগুলি বিভিন্ন প্রশাসনিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক উদ্যোগের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মঞ্চে করা হয়। কিছু প্রশাসনিক ও সামাজিক দিনগুলি হলো।

আমরা দৈনিক জীবনে বিভিন্ন দিনের মাধ্যমে আনন্দ এবং জ্ঞান অর্জন করতে পারি। এই দিনগুলি আমাদের সামাজিক ক্যালেন্ডারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এগুলির মাধ্যমে আমরা আমাদের স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের গভীরতা জানতে পারি এবং ভারতীয় ও বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারের জন্য কাজ।

করতে পারি। এই দিনগুলি আমাদের সংগঠন, যুক্তসমাজ এবং প্রশাসনিক দলের ভরসা দাঁড়াতে সাহায্য করে এবং আমাদের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নকে এগিয়ে নিয়ে যায়।

ফেব্রুয়ারি মাস বাংলাদেশের জাতীয় দিবসের মাস হিসাবে পরিচিত। এ মাসে প্রচলিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিনের নাম নিম্নরূপ।

২ ফেব্রুয়ারি: বাংলাদেশ জাতীয় শহীদ দিবস। এই দিবসে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ প্রাণদানের স্মৃতিতে ভাস্কর্য করা হয়। রাষ্ট্রীয়তাবাদী লীগ এই দিনটি আয়োজন করে এবং সৎ দ্রুত ঠিকানা নেয়া হয়ে থাকে।

১৬ ফেব্রুয়ারি: স্বাধীনতা দিবস বা শহীদ দিবস। এই দিনটি সাধারণত ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মানে প্রতিবতন করা হয়।

২১ ফেব্রুয়ারি: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। এই দিনটি ইউনেস্কোর পক্ষ থেকে অনুষ্ঠিত হয়। এটি বাংলাদেশের মাতৃভাষার প্রতি সম্মান ও জাতীয়তাবাদের প্রতীক।আন্তর্জাতিক দিবস সমূহ হতে পারে এমন কিছু দিনের উল্লেখযোগ্য উল্লেখ নিচ্ছি।

৮ ফেব্রুয়ারি: বিশ্ব গাইড প্রতিষ্ঠান দিবস।

১৪ ফেব্রুয়ারি: আন্তর্জাতিক প্রেম সম্পর্ক দিবস বা ভ্যালেন্টাইন ডে। এই দিনটি মানুষের ভালবাসার প্রতীক হিসাবে প্রচলিত হয়।

এটি শুধুমাত্র কিছু দিবসের তালিকা। আরো অনেক দিবস আছে, যা প্রতিষ্ঠান, সংস্থা বা আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং সেক্টরের ভিত্তিতে উদ্যাপন করা হয়। উদাহরণস্বরূপ বাংলাদেশে বিজ্ঞান ও শিল্প জগতে উদ্ভাবিত দিবস, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পরিবেশ সংশোধন দিবস ইত্যাদি।

বাংলাদেশের জাতীয় দিবস সমূহ নিয়ে তথ্য দেওয়া হলো। বাংলাদেশের সরকারী ও জাতীয় দিবসগুলি একসাথে সমূহ রয়েছে, যা সাধারণত প্রতি বছরের নির্দিষ্ট তারিখে পালন করা হয়। কিছু গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দিবসগুলি হলোঃ

২১ ফেব্রুয়ারি - ভাষা আন্দোলন দিবস (আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস)।

২৬ মার্চ - স্বাধীনতা দিবস। এই দিনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন।

১৬ দিসেম্বর - বিজয় দিবস। এই দিনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার জয়ের উদয়ে পালন করা হয়।

২১ এপ্রিল - শহীদ দিবস। এই দিনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ হওয়া বেদের জাতীয় শোক দিবস হয়।

১১ মার্চ - জাতীয় পতাকা দিবস। এই দিনে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা তৈরির প্রথম প্রতীক্ষিত কারখহল হয়

এছাড়াও আরও কিছু জাতীয় পর্ব এবং দিবস পালন করা হয়, যেমন মহান বিজয় সংকেত দিবস, কৃষি দিবস, মেদব দিবস, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের জন্মদিন (১৭ মার্চ), বাংলাদেশ বিজয় দিবস (১৭ ডিসেম্বর) ইত্যাদি।এই দিবসগুলি বাংলাদেশের সমাজ ও সাংস্কৃতিক প্রগতি, ঐক্য ও জাতীয় স্বাধীনতা, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের মান রক্ষার জন্য পালন করা হয়।

বাংলাদেশের অতি গুরুত্বপূর্ণ দিবস সমূহ আমাদের কাছের প্রতিষ্ঠান ও সমাজের সংক্ষিপ্ত সার উপর নির্ভর করবে। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিবসের তালিকা দেওয়া হল

শীশু ও মাতৃত্ব দিবস: প্রতি বছরের ৫ মে এই দিবসটি পালন করা হয়। এটি শিশুদের সমর্পিত দিন হিসেবে মন্তব্যযোগ্য হলেও এটি মাতৃত্ব ও শিশু সম্পর্কের প্রশ্নবিস্তার ও সচেতনতা বৃদ্ধি করার জন্য অনুষ্ঠানিক হতে পারে।

শহীদ দিবস: ২১ ফেব্রুয়ারি দিনটি বাংলাদেশের ঐতিহাসিক পরিবর্তনের একটি প্রাসঙ্গিক দিন। এই দিবসে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ রক্তদানকারীদের স্মরণ করা হয়।

বিজয় দিবস: ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস, যেখানে বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে পাঁচালী জমি হিসেবে চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছিল। এটি জাতির ঐতিহাসিক পরাক্রম ও স্বাধীনতা উদযাপনের জন্য উল্লেখযোগ্য দিন।

পহেলা বৈশাখ: ১৪ এপ্রিল সকালে বাংলা নববর্ষের শুরুটি হয় এবং বাংলাদেশের জনগণের প্রধান উৎসবের মধ্যে বিবেচিত হয়। এটি ছুটির দিন, সমাজের সংগঠিত উৎসব ও সামাজিক সংস্কৃতির উদ্যাপনের জন্য সর্বাধিক প্রাসঙ্গিক দিন।

শোক দিবস: ১৫ আগস্ট তারিখটি দিনটি বাংলাদেশের শোক সংক্রান্ত দিন। এই দিনে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রামাণিক সিংহাসনধারী, নেতা, পরিচালক ও ভিজিটরদের জন্য যাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। ১৫ আগস্ট এর আরো মূল কারণ এদিন বঙ্গবন্ধুর সপরিবারে কে হত্যা করা হয়েছিল এই হিসেবে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

এগুলো কেবলমাত্র কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিবসের উদাহরণ, বাংলাদেশে আরও অনেকগুলি দিবস রয়েছে যা অতি গুরুত্বপূর্ণ।

লেখক এর কথা ঃ আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি বাংলাদেশের ও আন্তর্জাতিক দিবস পালনের অনেক কিছু জানা-অজানা বিষয় জানতেও শিখতে পেরেছেন আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিন।