মোবাইল সার্ভিসিং যন্ত্রপাতির নাম মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টার ঢাকা
প্রিয় পাঠক আপনারা অনেকেই মোবাইল সার্ভিসিং এর সকল জিনিসপত্র নিয়ে অনেকেই google এ ইউটিউবে অনেক জায়গায় সার্চ করে থাকেন কিন্তু সঠিক কোন তথ্য পান না তাই আজকের মোবাইল সার্ভিসিং যন্ত্রপাতির নাম। যন্ত্রপাতির নাম বিস্তারিত আলোচনা করব।
আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল তাই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ
মন দিয়ে পড়বেন।
ভূমিকা:
মোবাইল ফোন ব্যবহার করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া অনেক কষ্টকর মোবাইলের সার্ভিসিং ও করতে হয় আমাদের সকলকে মোবাইলের অনেক তথ্য আমাদের কাছে অজানা মোবাইল সার্ভিসিং এর লোকেশন আমাদের কাছে অজানা আমরা মোবাইল ফোন ঠিক করার জন্য সঠিক সার্ভিসিং সেন্টার খুঁজে পাই না আজকের আর্টিকেলে মোবাইল
সার্ভিসিং মোবাইলের সঠিক সার্ভিসিং এর দোকানের লোকেশন আরো অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করব তাই পুরো আর্টিকেলটি মন দিয়ে পড়বেন না হলে অনেক কিছু মিস করবেন আজকে আমরা জানবো। মোবাইল সার্ভিসিং যন্ত্রপাতির নাম ভিভো মোবাইল সার্ভিসিং এর সেন্টার গুলো বাংলাদেশের সব বিভাগের ভালো মোবাইল সার্ভিসিং এর দোকানের
ঠিকানাও নাম ইসলামিক দোকানের নামের কিছু তালিকা। ঔষধের দোকানের লাইসেন্স যেভাবে নিবেন তাই সবকিছু জানতেও শিখতে পুরো আর্টিকেলটি মন দিয়ে পড়বেন কোন অংশ বাদ দিবেন না তাহলে অনেক কিছু মিস করবেন।
মোবাইল সার্ভিসিং যন্ত্রপাতির নাম মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টার ঢাকা
মোবাইল সার্ভিসিং এর কাজ করার জন্য আমাদের বিভিন্ন যন্ত্রপাতির দরকার হয়ে থাকে। এই যন্ত্রপাতির কোন বিকল্পই নাই। আজকের আর্টিকেলে আমরা জানবো মোবাইল সার্ভিসিং করতে গেলে কি কি জিনিসপত্রের প্রয়োজন হয়।
- পাওয়ার সাপ্লাই কেবল
- pcb স্টান্ড
- মাল্টিমিটার
- ব্যাটারি কুইক চার্জার
- আইসি রি বোলিং প্লেট
- ইউনিভার্সাল প্লেট
- আইসি রিবোলিং পেস্ট
- নরমাল পেস্ট
- থ্রিডি ব্লেড
- কাটিং প্লাস
- নোস প্লাস
- ব্যান্ডেজ
- বিট
- সেপারেটর ওয়ার
- গুলু
- চার ধরনের স্ক্রু ড্রাইভার
- টুইজার বাঁকা
- টুইজার সোজা
- ওপেনার
- হট গান
- পাওয়ার সাপ্লাই
- সেপারেটর।
মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টার ঢাকার ভালো সার্ভিসিং সেন্টারের কিছু ঠিকানা দেয়া হলো
মোবাইল সকলেরই নষ্ট হয়ে থাকে আমরা ঢাকার ভিতরে সব থেকে ভালো মোবাইল সার্ভিসিং এর লোকেশন হল মোতালেব প্লাজা এখানে আপনি সকল ধরনের মোবাইল সার্ভিসিং মোবাইল ওয়াটারপ্রুফ করে নিতে পারবেন এখান থেকে মোবাইলের যে কোন সমস্যার সমাধান করতে পারবেন এখানে আসলে। আমি একবার যেখান থেকে মোবাইল সার্ভিসিং
করেছি এই সার্ভিসিং সেন্টার টা অনেক ভালো অনেক ভালো কাজ করে থাকে আপনি ও এখান থেকে আপনার মোবাইল সার্ভিসিং করাতে পারেন এদের সার্ভিস টা অনেক ভালো দোকানের নাম।IFIXFAST মোতালেব প্লাজা ঢাকা ১২০৫ সরাসরি দোকানে আসতে। লিফট ২, দোকান নাম্বার ৩২১ মোতালেব প্লাজা ঢাকা ১২০৫ মার্কেট বন্ধ থাকে প্রতি মঙ্গলবার।
বাংলাদেশের সব বিভাগের ভালো মোবাইল সার্ভিসিং এর দোকানের ঠিকানাও নাম
বরিশাল বিভাগের সব থেকে ভালো মোবাইল সার্ভিসিং এর দোকান এর ঠিকানা গির্জা মহল্লা মিরাজ টেলিকম
রাজশাহী বিভাগের ভালো মোবাইল সার্ভিসিং এর দোকানের ঠিকানা রাজশাহী নিউ মার্কেট এখানে সকল ধরনের মোবাইলের সার্ভিসিং করাতে পারবেন।
সিলেট বিভাগের ভালো মোবাইল সার্ভিসিং এর দোকানের ঠিকানা করিমুল্লা মার্কেট জিন্দাবাজার সিলেট ঢাকা বাংলাদেশ এখানে সকল ধরনের মোবাইল সার্ভিসিং এর কাজ করাতে পারবেন।
খুলনার সব থেকে ভাল মোবাইল সার্ভিসিং এর দোকানের ঠিকানা লোকেশন শপিং কমপ্লেস ডাকবাংলা মোড় খুলনা এখানেও সকল ধরনের মোবাইল সার্ভিসিং গ্যারান্টি সহকারে করে নিতে পারবেন।
চট্টগ্রাম বিভাগের ভালো মোবাইল সার্ভিসিং এর ঠিকানা আপনি আপনার মোবাইলের যেকোনো সমস্যা আপনার মোবাইল যদি কোন জায়গা থেকে ঠিক করতে না পারেন সেটা চট্টগ্রামের এই মোবাইল সার্ভিসিং এর পয়েন্ট থেকে আপনি ঠিক করে নিতে পারবেন দোকানের ঠিকানা। সেল কেয়ার মোবাইল সার্ভিসিং এন্ড রিপেয়ারিং সেন্টার সেল্কেয়ার মোবাইল
রিপেয়ার প্রতিদিন রিপেয়ার করে দিচ্ছে বাহির থেকে ফেরত আশা অসংখ্য মোবাইল ফোন দোকানের ঠিকানা বালি আরকেট ৪৪ নং দোকান মোবাইল রিপেয়ার সেকশন বালিয়ারকেট শপিংমল চকবাজার প্রধান শাখা সালে মরিয়ম কমপ্লেক্স দ্বিতীয় তলা বাহারলিন রিয়াজউদ্দিন বাজার।
মোবাইল সার্ভিসিং এর যন্ত্রপাতির দাম জেনে নিন
মোবাইল সার্ভিসিং এর জন্য বিভিন্ন প্রকারের যন্ত্রপাতির প্রয়োজন হয়ে থাকে এই যন্ত্রপাতি গুলোর বিভিন্ন দাম হয়ে থাকে যেমন হাই কোয়ালিটি মিডিয়াম কোয়ালিটি ও নিম্ন কোয়ালিটি আমরা যদি হাই কোয়ালিটির যন্ত্রপাতি কিনি তাহলে আমাদের খরচ বেশি হবে তাই আমাদের এমন যন্ত্রপাতি কেনা উচিত যেটা দিয়ে সুন্দরভাবে কাজ করা যাবে এবং আমাদের বাজেটের
মধ্যে থাকবে এমন যন্ত্রপাতি দিয়ে কাজ করা উচিত তাহলে জেনে নিন মোবাইলের কিছু যন্ত্রপাতির নাম কিনতে কত টাকা লাগবে।
এর দাম: মাল্টিমিটারের বিভিন্ন দামের হয়ে থাকে তার মধ্যে থেকে মোটামুটি ভালো মাল্টিমিটারের দাম ৯০০ টাকা।
pcb স্টান্ড দাম: pcb stand একবারে কমদামের পিসিবি স্ট্যান্ড ১ থেকে ১৫০ টাকার ভিতরে পেয়ে যাবেন। মার্কেটে হাইদামের পিসিবি স্ট্যান্ড পাবেন কিন্তু এটা দিয়েই আপনি সব কাজ করে নিতে পারবেন।
কাটিং প্লাস দাম: মোবাইল সিম সার্ভিসিং কাজের জন্য কাটিং প্লাস্টিকের গুরুত্বপূর্ণ এখানে আপনি একটি নরমাল কাটিং প্লাস কিনলে হবে ২০০ টাকা দাম নিবে।
মটর দাম : মোটর বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে তো মোটামুটি ভালো দামের একটা মোটর কিনতে ৩০০থেকে ৪০০ টাকা লাগবে।
হট গান দাম: আপনি মার্কেটে অনেক দামের হট গান পাবেন কিন্তু আপনি ৮ হাজার টাকার মধ্যে একটা হট গান কিনবেন সেটা দিয়ে আপনি সব কাজ করতে পারবেন।
পাওয়ার সাপ্লাই কেবল দাম: আপনি পাওয়ার সাপ্লাই কেবলগুলো ৫০ থেকে ৬০ টাকার মধ্যে ক্রয় করতে পারবেন
ব্যাটারি কুইক চার্জার দাম এটির দাম নিবে মার্কেটে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা।
আইসি রি বোলিং প্লেট দাম: আইছি রি বোলিং প্লেট দাম নিবে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা।
আইসি রি বোলিং পেস্ট দাম: এটির প্রাইস নেবে ২০০ টাকা
নরমাল পেস্ট এর দাম: এটির প্রাইস নেবে ৩০ থেকে ৪০ টাকা।
থ্রিডি ব্লেড দাম: ৮০ টাকা থেকে ১০০ টাকা দাম নিবে।
নোস প্লাস দাম: নোস প্লাস এর দাম ১০০ টাকা নিবে।
ব্যান্ডেজ দাম: একটি দাম নিবে মাত্র ২০ টাকা।
চার ধরনের স্ক্রু ড্রাইভার দাম: প্রতিটি স্ক্র ড্রাইভার এর দাম ২০ টাকা করে।
টুইজার দাম: মার্কেটে অনেক ধরনের টুইজার আছে কিন্তু মোটামুটি ভালো টুইজার আপনি ১২০ টাকার মধ্যে নিতে পারবেন।
ওপেনার দাম: এটার দাম নিবে ১২০ টাকা।
পাওয়ার সাপ্লাই দাম: এটির প্রাইস নেবে মার্কেটে ২৫০০ টাকা থেকে ৩ হাজার টাকা।
সেপারেটর এর দাম: এটির দাম নিবে ৩০০০ হাজার টাকার মধ্যে।
ইসলামিক দোকানের নামের কিছু তালিকা
আমরা অনেকেই বিভিন্ন রকমের দোকান দিয়ে থাকি সেক্ষেত্রে আমাদের দোকানের নামটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই আমরা সব সময় বিভিন্ন ইসলামিক দোকানের নাম খুঁজে থাকে আজকে কিছু ইসলামিক দোকানের নাম দিব।
কিছু ইসলামিক দোকানের নাম
- ইকরা শপ
- মুসলিম শপ
- আল হুদা
- ইসলামিক জন
- ইসলাম মিডিয়া
- এরাবিয়ান শপিং জন
- সিম্পল ইসলাম
- হালাল শপ
- ইসলামিক প্লেস
- লাভিং ইসলাম
- দি এরাবিয়ান ক্লোথ শপ
- দি মুসলিম আওয়ার
- ইসলামিক কর্নার
- ইসলাম অল
- ড্রিম থিম ইসলাম
- ইসলাম শপ
- দি মডার্ন এরাবিয়ান
- দি এরাবিয়ান এভিনিউ
- ভেলু ইসলাম
- ভেলুমুন ইসলাম। এই ইসলামিক নাম গুলো আপনার দোকানের জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
ঔষধের দোকানের সুন্দর নামের তালিকা
দোকানের একটি সুন্দর নাম মানুষের মাঝে আপনার দোকানের নেতিবাচক ধারণার সৃষ্টি করবে আপনার ব্যবসাটিকে দ্রুত জনপ্রিয় করে তুলতে সহায়তা করবে আপনি চাইলে এখান থেকে নামের ধারণা নিয়ে আপনার ঔষধের ফার্মেসির জন্য নাম ঠিক করতে পারেন।
- মা ফার্মেসি
- মায়ের দোয়া ফার্মেসী
- বাবার দোয়া ফার্মেসী
- মা বাবার দোয়া ফার্মেসী
- জননী ফার্মেসি
- সেবা ঔষধালয়
- কল্যাণ ঔষধালয়
- মানবতা ঔষাদালয়
- পদ্মা ঔষধালয়
- তিতাস ঔষধালয়
- ভরসা ঔষধালয়
- মদিনার আলো ফার্মেসী
- মদিনা ফার্মেসি
- শেফা ফার্মেসি
- আল্লাহর দান ফার্মেসী
- আল্লাহর দান মেডিসিন সেন্টার
- গুডলাক ফার্মেসি
- গেট ওয়েল ফার্মেসী
- সেঞ্চুরি ফার্মেসি
- নিউ মেডিসিন হল
আপনি নিজের নাম নিজের উপজেলা জেলা বিভাগ গ্রাম ইউনিয়ন এর নামেও আপনার ফার্মেসী ব্যবসার নাম দিতে পারেন।
ঔষধের দোকানের লাইসেন্স যেভাবে করবেন
আমরা অনেকেই বেকারত্ব দূর করার জন্য একটা ফার্মেসি দেওয়ার স্বপ্ন দেখি বা একজন পল্লী চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন দেখি সেটা হতে পারে এসএসসি কমপ্লিট করার পরে বা গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করার পরে আমরা ফার্মেসি দেওয়ার চিন্তাভাবনা করে থাকি বা পল্লী চিকিৎসা হওয়ার চিন্তাভাবনা করি। ফার্মেসি দিতে হলে আমাদের প্রথমেই যে বিষয়টি
মাথায় রাখতে হয় সেটি হল ড্রাগ লাইসেন্স যেটাকে আমরা অনেকে ফার্মেসি লাইসেন্স বলে থাকি। আমরা যদি ড্রাগ লাইসেন্স ছাড়া ফার্মেসি দেই তাহলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বা ড্রাগ সুপার এসে আমাদের হয়রানি করতে পারে জরিমানাও করতে পারে এর জন্য ড্রাগ লাইসেন্স আমাদের অত্যন্ত জরুরি একটা বিষয়। আজ আমরা জানবো ড্রাগ লাইসেন্স কিভাবে করতে হয় কি কি কাগজপত্র লাগে।
ড্রাগ লাইসেন্স সাধারণত তিনটি ক্যাটাগরিতে হয়ে থাকে
- ক্যাটাগরি এ
- ক্যাটাগরি বি
- ক্যাটাগরি সি
ড্রাগ লাইসেন্স করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমূহ। ড্রাগ লাইসেন্স করতে হলে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ফার্মাসিস্ট ট্রেনিং সার্টিফিকেট এর ফটোকপি সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি টিন সার্টিফিকেট এর ফটোকপি চেয়ারম্যান সার্টিফিকেটের কপি ট্রেড লাইসেন্সের কপি দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্রের কপি
দোকান যদি আপনার নিজস্ব হয়ে থাকে উক্ত দোকানের দলিলের ফটোকপি এবং আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্টও লাগবে ড্রাগ লাইসেন্স করতে গেলে আপনার ১৫ হাজার থেকে বিশ হাজার টাকা খরচ হতে পারে এই কাগজগুলো সংগ্রহ করার পরে আপনাকে একটি ফরম পূরণ করতে হবে ফরম নাম্বার সেভেন জমা দিতে হবে সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে
সাত থেকে ১৪ কর্ম দিবসের মধ্যে আপনি ড্রাগ লাইসেন্স পেয়ে যাবেন।
লেখক এর কথা: প্রিয় পাঠক আশা করি আপনি আর্টিকেলটি সব পড়েছেন আর্টিকেলের বিষয়ে যেগুলো ছিল সেগুলো পড়ে আপনি অনেক কিছু জানতে ও বুঝতে পেরেছেন যদি আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার বন্ধু আত্মীয়দের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না ধন্যবাদ।